1. What was Lord Curzon's administrative reasoning behind the partition of Bengal?
In 1905 AD, Lord Curzon
announced the partition of Bengal. This decision is a significant chapter in
the national politics of subjugated India.
Lord Curzon's
Administrative Reasoning in the Partition of Bengal
Curzon's Motives:-- Curzon's reasoning
and motives behind the bifurcation of the Bengal province were— (i) It is not possible for a minor to govern this
vast province properly.
(ii) He cannot pay proper
attention to the eastern districts of Bengal.
(iii) Calcutta being the
heart of the political movement of India and Bengal, East Bengal, The
development of Assam and Odisha is being disrupted.
(iv) If Assam is
connected with East Bengal, products like tea, oil, coal etc. of Assam can be
brought to Chittagong port at low cost.
(v) Separation of East
Bengal from Hindu dominated West Bengal will increase opportunities for Muslims
there in terms of jobs and development etc.
(vi) For that purpose
East Bengal-Assam province will be formed by joining Dhaka, Chittagong,
Rajshahi Division and Hill Tripura, Maldah and Darjeeling districts with Assam.
(vii) Amalgamates Bihar
and Odisha with West Bengal Bengal province will be formed.
• Response:-- No matter how much Curzon spoke
of his noble intentions behind the partition of Bengal, his aim was actually to
create communal divisions among the Bengalis by the policy of 'divide and rule'
and to inject the poison of communalism into both the Hindu and Muslim
communities. Therefore, Bengalis strongly opposed this proposal and joined the
anti-partition movement.
1. বঙ্গ বিভাজনের পিছনে
লর্ড কার্জনের প্রশাসনিক যুক্তি কী ছিল ?
১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে লর্ড কার্জন বঙ্গ
বিভাজনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। পরাধীন ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে এই সিদ্ধান্ত এক তাৎপর্যপূর্ণ
অধ্যায়।
বঙ্গ বিভাজনে লর্ড কার্জনের
প্রশাসনিক যুক্তি
কার্জনের উদ্দেশ্য:-- বাংলা প্রদেশকে দু-ভাগ করার পিছনে কার্জনের যুক্তি
ও উদ্দেশ্য ছিল— (i) একজন ছোটোলাটের পক্ষে এই বিশাল প্রদেশের শাসন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা
করা সম্ভব নয়।
(ii) বাংলার পূর্বাঞ্চলের জেলা-
গুলিতে তিনি ঠিকমতো নজর দিতে পারেন না।
(iii) কলকাতা ভারত তথা বাংলার
রাজনৈতিক আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র হওয়ায় পূর্ববঙ্গ,
অসম ও ওড়িশার উন্নতির ব্যাঘাত ঘটছে।
(iv) অসমকে পূর্ববঙ্গের সঙ্গে
যুক্ত করলে অসমের চা, আন্দে তেল, কয়লা প্রভৃতি পণ্য কম খরচে চট্টগ্রাম বন্দরে আনা
যাবে।
(v) হিন্দুপ্রধান পশ্চিমবঙ্গ
থেকে পূর্ববঙ্গকে পৃথক করলে চাকুরি ও উন্নতির ক্ষেত্রে সেখানে মুসলিমদের সুযোগ-সর সুবিধা
বৃদ্ধি পাবে ইত্যাদি।
(vi) সেই উদ্দেশ্যেই অসমের
সঙ্গে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহি বিভাগ এবং পার্বত্য ত্রিপুরা, মালদহ ও দার্জিলিং জেলাকে
জন্য যুক্ত করে গঠিত হবে পূর্ববঙ্গ-অসম প্রদেশ।
(vii) পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বিহার
ও ওড়িশাকে যুক্ত করে
গঠিত হবে বাংলা প্রদেশ।
• প্রতিক্রিয়া:--
বঙ্গ বিভাজনের পিছনে কার্জন যতই তাঁর মহান উদ্দেশ্যের কথা বলুন না কেন, আসলে
তাঁর লক্ষ্য ছিল ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ নীতি দ্বারা বাঙালির মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিভাজন
সৃষ্টি করা এবং হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার বিষ ঢুকিয়ে
দেওয়া। তাই বাঙালি এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করে এবং বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে
শামিল হয়।
No comments:
Post a Comment